Natasha (2015) Full Movie !

Natasha (2015) Full Movie Explain In Bangla

বন্ধুরা এই ঘটনাটা নাতাশা নামের একজন মেয়ের । যে কিনা তার শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য তার ভাইয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।

বন্ধুরা আজ আমরা যে সিনেমাটা সম্পর্কে explain korte চলেছি সিনেমাটার নাম হচ্ছে নাতাশা। সিনেমা 2015 সালে রিলিজ হয়েছিল। কোথা থেকে সিনেমাটি দেখবেন তা আমি ভিডিও শেষে বলে দিবো |

তো গল্পের শুরুতে আমরা 16 বছর বয়সে মার্ককে দেখতে পারি সে তার বন্ধুদের সাথে পার্টি করছিল| এখানে সে একটা মেয়ের সাথে ইন্টিমেট হওয়ার চেষ্টা করছিল|

দেখা যায় উত্তেজিত করে ঠিকই কিন্তু কোন কিছু করতে না দিয়ে মেয়েটি সেখান থেকে চলে যায়| যে কারণে মার্ক তার নিজের বাড়িতে ফিরে আসে|

বাড়িতে ফিরে এসে মার নিল ছবি অর্থাৎ এডাল ছবি দেখতে থাকে| আর এরপর সে ঘুমিয়ে পড়ে সকাল বেলা তার মা তাকে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠায়| আর বলেন আজ তোমার আংকেল আর জিনা আমাদের বাড়িতে আসবে|

যাই হোক এরপর তাদের বাড়িতে তার আঙ্কেল আর জিনা আসে| জিনা রাশিয়ান ছিল|জিনা যখন সবাইকে খাবার দিছিল তখন মার্ক বাজে দৃষ্টিতে দেখে| তখন দেখা যায় তার সিস্টার তাকে বলছিলো|জিনা এরকম ড্রেসআপের জন্য খাবার টেবিলের সবাই তাকে বাজে বাবে দেখছিল |তখনই তাদের মা চলে আসে আর বলে হয়তোবা এটাই রাশিয়ান ফ্যাশন| আর আমাদের উচিত হবে না কারো পোশাক দেখে তাকে জাজ করা|

যাই হোক এখানে আমরা জানতে পারি যে জিনার এর আগে একটা বিয়ে হয়েছিল| সেই সংসারে তার একটা মেয়েও আছে| যার নাম হচ্ছে নাতাশা |আর এই নাতাশা কে নিয়ে আসার জন্য জিনা রাশিয়াতে যাই| আর তার মেয়ে ফিরে আসে তখন মার্কেট পুরো পরিবার তাদেরকে রিসিভ করতে যাই| আর এখানেই মার্ক প্রথমবারের মতো নাতাশাকে দেখে| যে বয়স মাত্র 14 বছর ছিল| 

যাইহোক দেখা যায় কিছুদিনের মধ্যেই মার্কেট আঙ্কেল আর জিনা বিয়ে করে নেয়| আর এই বিয়ে উপলক্ষে সবাই একটা পার্টি তে খাবার enjoy করছিল |কিন্তু নাতাশা এখানে অনেক ভোড় হস্ছিলো | মার্কের মা এটা বুঝতে পেরে মারকে বলে নাতাশা এখানে অনেক বোর হচ্ছে তুমি নাতাশাকে ওর ঘরটা দেখিয়ে দাও| মার্ক নাতাশাকে তার ঘরটা দেখিয়ে দেয় এবং একইসাথে মার্কের ঘরটাও দেখিয়ে দেয় |নাতাশা তখন মার্ককে জিজ্ঞেস করে বলতো তুমি এই ঘরে কি কি করো| 

মার্কে নাতাশাকে বলে আমি আমার ঘরে শুধুমাত্র টিভি দেখি| নাতাসা তখন মার্কর্কে বলে তুমি কি এই ঘরে কখনোই কোন মেয়ের সাথে একসাথে থাকোনি |নাতাশার মুখ থেকে এমন কথা শুনে চমকে ওঠে আর তাকে বলে তুমি এমন কথা কিভাবে বলতে পার| এই ধরনের কথা বলতে তোমার লজ্জা করে না| উত্তরে নাতাশা বলে আমি এখন পর্যন্ত একশরও বেশি পুরুষের সাথে শুয়েছি আর তুমি যদি চাও তাহলে আমি তোমার সাথে একই কাজ করতে পারব| 

এটা শুনে মার্ক বলে আমার আংকেল তোমার মাকে বিয়ে করেছে এ কারণে আমরা এখন কাজিন| নাতাশা বলে আমি আমার মাকে অনেক ঘৃণা করি| সে একটা জঘন্য মহিলা এছাড়া একাধিক পুরুষের সাথে আমার মায়ের সম্পর্ক আছে| আর এইসব আমি চোখে দেখেছি|এগুলো শুনে মার্ক চুপ হয়ে যায়| পরের দিন আমরা দেখি মার্কেট মা মার্ককে বলে নাতাশা আমাদের এখানে প্রথম এসেছে তাই তোমার উচিত ওর উপর খেয়াল রাখা এবং অনেক সময় দেওয়া|কেননা এখানে নাতাশার কোন বন্ধুও নেই|

এখানে মার্ক তার মায়ের কথা শুনছিল কিন্তু মার্ক ভালো করেই জানেন নাতাশা আসলে কেমন মেয়ে| পরের দিন নাতাশাদের বাড়িতে যায় তখন জিনা আমাকে বলে নাতাশা সব সময় একা থাকতে পছন্দ করে আর নাতাশা সবার চাইতে একটু আলাদা| নাতাশা যদি কখনো মার্কের উপর রাগ করে তাহলে সে যাতে ভুল না বুঝে| আর এরপর নাতাশা মা নাতাশাকে ডেকে আনে কিন্তু সেই সময় তাদের দুজনের মধ্যে কোন একটা ব্যাপার নিয়ে ঝগড়া হচ্ছিল| 

যে কারণে নাতাশা তার মায়ের উপর রাগ করে এখান থেকে চলে যাচ্ছিল| আর মার্ক তার পেছনে পেছনে যাচ্ছিল| এখানে মার্ক নাতাশার কাছে জানতে চাই যে আসল ঘটনাটা কি| নাতাসা তখন বলে সে তার মায়ের মুখটা দেখতে চায় না| তার মা তাকে এখানে নিয়ে এসে তার জীবনটাকে আরো বোরিং করে দিয়েছে| এরপর মার্ক তার বন্ধুর পাশের বাড়িতে নাতাশা কে নিয়ে যায়| 

এখানে নাতাশা প্রথমবারের মতো রুপাচকে দেখেন| আর এরপর থেকে নাতাশা সবসময়ই রুপাচদের সম্পর্কে জানতে চাইছিল |মার্ক তখন নাতাশাকে বলে রুপাচ এর বাবা মার্ ডিভোর্স হয়েছে আর রুপাচ এখন এখানে একাই থাকে| 

যাই হোক এরপর দুজনে একসাথে লাঞ্চ করে আর অনেকটা সময় একসাথে কাটানোর পর মার্ক  নাতাশাকে তার বাড়িতে পৌঁছে দেয়| যাওয়ার সময় নাতাশা মার্কেকে বলে কাল আমি তোমাদের বাড়িতে আসবো|পরের দিন মার্ক তার নিজের ঘরের পড়তেছিল তখন সেখানে নাতাশা আসে তার সাথে দেখা করতে| এখানে দুজন কিছুক্ষণ কথা বলে তারপর তারা সাইকেল নিয়ে বাইরে ঘুরতে বেরিয়ে পড়ে| সিনেমার এই পর্যায়ে এসে আমরা বুঝতে পারি মার্ক তার বন্ধুদের সাথে মিলে এই এলাকায় গাজা বিক্রি করে| 

আর এই বিষয়টা নাতাশা দেখে, তখন নাতাশা মার্ককে বলে আমিও কি তোমার সাথে বিড়ি খেতে পারব| পরেরদিন নাতাশা আমাদের বাড়িতে আসে তখন সে নাতাশাকে গাঁজা খাওয়ায়| নাতাশা মার্কেট পারমিশন নিয়ে মার্কেল ল্যাপটপটাকে ব্যবহার করে| যখনই নতাশা মার্কেট ল্যাপটপটাতে হাত দেয় তখনই সে সেখানে কিছু এডাল ভিডিও দেখে যেগুলো মার্ক কিছুক্ষণ আগে দেখছিল|

নাতাশা অনেক মজা পায় আর সেই ল্যাপটপটাকে নিয়ে মার্কের পাশে এসে বসে আর বলে আমিও তোমাকে কিছু দেখাতে চাই| এটা বলে সে মার্ককে ফটো গুলোকে দেখায় সাথে এটাও বলে যে সে নিজেও এডাল ভিডিও বানায় |নাতাশা এখানে মার্ককে হট করতে শুরু করে আর নিজের কাপড় খুলতে থাকে| আর তখন মার্ক নিজের নিয়ন্ত্রন রাখতে পারেনি আর এরপর তারা একে অপরের সাথে ইন্টিমেট হয়| এরপর নাতাশা মার্ককের কাছে নিজের সম্পর্কে বলতে শুরু করে| 

সে 12 বছর বয়স থেকেই এগুলো করা শুরু করেছিল| আর এটা তার মা-ও জেনে গিয়েছিল আর এই কাজগুলো সেই অর্থের জন্য করছিল |আর তার মা এই অর্থগুলোকে নিয়ে যেতে চাইতো| এটাই একমাত্র কারণ ছিল যার কারণে তাদের মধ্যে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না| এরপর থেকেই এরা দুজন প্রতিদিনই দেখা করতো আর তারা সব সময় ই সেক্স করতো| 

এভাবে চলতে চলতে নাতাশার প্রতি মার্ককের ভালোবাসা তৈরি হয়ে যায়| নাতাশাকে পার্টিতে নিয়ে যায়| আর শহরটাকে ঘুরিয়ে দেখায় এর কিছুদিন পরে মার্কের আঙ্কেল আর জিনা কোন একটা প্রয়োজনে শহরের বাইরে যায়| যার কারণে নাতাসা তখন মার্কের বাড়িতেই থাকছিল| রাতে দেখা যায় এই দুজন চ্যাটিং করে আর গুডনাইট বলে ঘুমাতে চলে যায়| কিন্তু দেখা যায় কিছুক্ষণের মধ্যেই নাতাশা মার্কেট রুমে চলে আসে| 

নাতাশা তখন বলে আমার ঘুম আসছে না| তাই মার্ককের নিয়ে বাইরে ঘুরতে বেরিয়ে পড়ে| নাতাসা তখন মার্ককের বলে এখানে আমার অনেক ভালো লাগে যদি আমি সারাটা জীবন এখানে থাকতে পারতাম| তখন মার্ক তাকে বলে এটা তোমারই ঘর তুমি যখন খুশি এখানে আসতে পারবে| আর এখানে তুমি যতক্ষন ইচ্ছা  থাকতে পারো|

নাতাসা তখন মার্ককের বলে আমার মা তোমার আংকেলের সাথে চিট করছে| কারণ এখনো অন্য কারো সাথে আমার মার্ রিলেসন আছে| নাতাশা বলে আমি এই কথাটা তোমার আংকেল কেউ জানিয়ে দিয়েছি| কিন্তু সে আমার কথা বিশ্বাস করেনি| আর তোমার আংকেল আমাকে এখন মিথ্যাবাদী মনে করছে| কিছুদিনের মধ্যেই জিনা আর মার্ককের আংকেল ফিরে আসে| 

জিনা তখন নাতাশাকে নিজেদের বাড়িতে ফিরতে বলে| কিন্তু এখানে সোজা না করে দেয় সে বলে আমি তোমাদের সাথে যেতে চাই না| আমি এখানে থাকতে চাই| তখন নাতাশার মা তাকে বলে আমি জানি তুমি কেন এখানে থাকতে চাও, সেই সাথে আমি এটাও জানি যে তুমি মার্কের সাথে কি কি করো| এগুলো শুনে নাতাশা অনেক রেগে যায় আর তার মায়ের সাথে ধরা শুরু করে দেয়| এখানে মার্ক এর বাবা আসে এবং জগড়া থামায় আর না চাইতেও নাতাশাকে তার মায়ের সাথে যেতে হয়| পরের দিন মার্ক নাতাশাদের বাড়ি যাই আর এখানে সে জিনার কাছে সরি বলে|

জিনা তখন মার্ককে বলে এখানে তোমার কোনো দোষ নেই| নাতাশা এমনিতেই একটা অবাধ্য মেয়ে| আর  ও অনেক বড় বড় পুরুষের সাথে ওর সম্পর্ক করেছে সেখানে তুমি তো একটা বাচ্চা মাত্র| এটা বলেই জিনা  মার্ককে এখান থেকে চলে যেতে বলে আর তার সাথে নাতাশাকে দেখা করতে দেয় না| ঐ রাতেই নাতাশা তার সব জিনিসপত্র নিয়ে মার্ককের  বাড়িতে চলে আসে| 

মার্ককের বাড়িতে এসে মার্ককে বলে সে অন্য শহরে চলে যাচ্ছে| নাতাশা মার্ককের কাছে জানতে চায় সে তার সাথে যেতে চাই কিনা| নাতাসা তখন মার্ককে জানায় আমার মা আর তোমার আংকেলের মধ্যে অলরেডি ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে| আর এগুলো শুধুমাত্র আমার কারণেই হয়েছে কারণ আমি তোমার আংকেলের সাথে শুয়েছি| কারন আমি এটা চাইতাম যেকরেই হোক আমার মা আর তোমার আংকেলের সম্পর্কটা ভেঙে যাক| কেননা আমি এটা চাইতাম না যে আমার মায়ের কারনে তোমার আংকেলের জীবনটা নষ্ট হোক|

যাই হোক ওই রাতে নাতাশা মার্ককের রুমে থাকে| সকালে মার্ক ঘুম থেকে উঠে তার নিজের জমানো কিছু টাকা নাতাশাকে দেয়, যেন তাতে নাতাশার কিছুটা উপকার হয়| এরপর নাতাশা তার সব জিনিসপত্র নিয়ে সেখান থেকে চলে যায়| এদিকে মার্ককের ফ্যামিলি এটা ভেবে চিন্তা করতেছে যে মার্ককের আঙ্কেল কেন এই বিবাহবিচ্ছেদটা করল| কিন্তু আসল সত্যটা কিন্তু কেউই জানেনা আর মার্ক তাদেরকে কিছুই বলছিল না| এদিকে মার্ককের বন্ধ  রুপাচ তাকে বারবার কল করে যাচ্ছিল| কিন্তু তার কল ধরেছিল না| কিছুদিন পর মার্ক যখন রুপাচদের বাড়িতে যায় তখন সে দেখতে পায় নাতাশা সেখানেই আছে|

রুপাস তখন মার্ককে বলে আমি এই কথাটাই তোকে জানানোর জন্য ঐদিন বারবার কল করে যাচ্ছিলাম| কিন্তু তুই আমার কলটা ধরলে না| এরপর সে বলে নাতাশা সবসময়ই আমার কাছে সেভ থাকবে| এরপর নাতাশা সেখানে আসে আর সে মার্ককের দিকে রাগান্বিত চোখে দেখতে থাকে আর মার্কও প্রচন্ড রাগ করে সেখান থেকে চলে যায়| যে মেয়েকে তার জীবনের ভালোবাসা মনে করে আসছিল সেই মেয়ে তাকে এভাবে ধোঁকা দিয়ে দিবে এটা সে ভাবতেও পারেনি| 

আর এখানেই যে সিনেমাটা শেষ হয়ে যায়.

Natasha (2015) Full Movie

Free Movies



Previous Post Next Post